গমের রুটি খাওয়ার উপকারিতা-গমের লাল আটার রুটি
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম,
প্রিয় পাঠক- আসসালামু আলাইকুম, বাংলাদেশের মানুষ মাছ-ভাতে বাঙালি বলেই লাল আটার রুটি খাবার তালিকায় উপরের দিকে অবস্থান করে। সকালের নাস্তায় আটার রুটি প্রতিদিনকার একটি উল্লেখযোগ্য খাবার। আর এতে রয়েছে, বহু পুষ্টি উপাদান যেমন- ম্যাগনেশিয়াম, পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট ও আশঁ ইত্যাদি।
তাই গমের লাল আটার রুটি খেলে আমাদের দেহে কি উপকার হয় এসব নিয়েই আজকের আর্টিকেলটিতে আলোচনা করার চেষ্টা করবো- ইনশাল্লাহ।
পেজ সূচিপত্রঃ গমের রুটি খাওয়ার উপকারিতা-গমের লাল আটার রুটি
- গমের রুটি খাওয়ার উপকারিতা-গমের লাল আটার রুটি
- লাল আটা কি দিয়ে তৈরি?
- সুস্থ থাকতে লাল আটার রুটি আপনার খাবার তালিকায় রাখুন
- গমের লাল আটার রুটি খাওয়ার উপায়
- গমের লাল আটার রুটির স্বাস্থ্য উপকারিতা জানুন
- লাল আটার রুটি খাওয়ার কিছু অপকারিতা
- লাল আটার রুটি খেলে কি দেহের ওজন বৃদ্ধি পায়?
- গমের সাদা আটার রুটি খাওয়ার উপকারিতা কি?
- গমের সাদা আটার রুটি খাওয়ার অপকারিতা কি?
- প্রশ্ন ও উত্তরঃ গমের রুটি খাওয়ার উপকারিতা-গমের লাল আটার রুটি
- পোস্টের শেষকথাঃ গমের রুটি খাওয়ার উপকারিতা-গমের লাল আটার রুটি
গমের রুটি খাওয়ার উপকারিতা-গমের লাল আটার রুটি
আমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় একটি গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য উপাদান হলো গমের আটার রুটি।
এছাড়া আটা দিয়ে পরোটা ও বিভিন্ন ধরনের খাবারও তৈরি করা হয়ে থাকে। আমরা
সাধারণত লাল ও সাদা দুই ধরনের আটার খেয়ে থাকি।
লাল আটা সাধারণত গম থেকে সরাসরি সংগ্রহ করা হয় এবং আর সাদা আটা হল পরিশোধিত। তবে পুষ্টিবিদদের মতে সাদা আটার চেয়ে লালা আটায় পুষ্টিগুণ বেশি থাকে। যার মধ্যে গমের চোকার স্তর, গ্লুটেন ও ভেতরের অংশ একসঙ্গে থাকে। এতে গমের সকল পুষ্টিগুণ অক্ষুন্ন থাকে। এটি দেখতে সাধারণত হালকা বাদামি বা লালচে রঙের হয় এবং লাল আটা দিয়ে বানানো রুটি খেতেও একটু ঘন বা মোটা মনে হয়।
অপরদিকে, সাদা আটা ব্লিচিং বা প্রসেসিং করে অর্থাৎ পরিশোধিত আটা তৈরি করা
হয়। ফলে এর পুষ্টিগুণ অর্থাৎ আঁশ, ভিটামিন ও মিনারেল কমে যায়। এর ভিতরে
থাকা প্রোটিনযুক্ত অংশ বাদ দিয়ে শুধু মাত্র স্টার্চ যুক্ত অংশটুকু ব্যবহার করা
হয়। তাই এটি দেখতে সাদা এবং এর দ্বারা বানানো রুটি খেতেও নরম ও হালকা মনে
হয়।
লাল আটা কি দিয়ে তৈরি?
সাধারণত গম থেকে লালা আটা তৈরি করা হয়। অর্থাৎ গমের উপরিভাগের লাল আবরণসহ ভাঙালে যে আটা পাওয়া যায় সেটাই হচ্ছে লালা আটা। আর এই লাল আবরণই হচ্ছে গমের রুটির উপকারিতার প্রধান উপাদান।
গমের লাল আবরণে প্রচুর পরিমাণ ম্যাগনেসিয়াম, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেড ও আঁশ বেশি থাকে। এছাড়া অন্যান্য উপাদানের মধ্যে রয়েছে- জিংক, কপার, ভিটামিন-১, ভিটামিন-২, ভিটামিন-৩, ফসফরাস, ফলিক অ্যাসিড,অল্প ফ্যাট ও সামান্য ক্যালোরি। এগুলো আমাদের দেহে জ্বালানি হিসেবে কাজ করে দেহে শক্তি বৃদ্ধি করে কাজ করার ক্ষমতাকে ত্বরান্বিত করে।
আরো পড়ুনঃ শীতে সুস্বাদু পিঠা পুলির উৎসব যা বাংলার ঐতিহ্য
সুস্থ থাকতে লাল আটার রুটি আপনার খাবার তালিকায় রাখুন
প্রতিদিন আপনার শরীরকে সুস্থ রাখতে গমের লাল আটার রুটি খাবার তালিকায় রাখুন। এই লাল আটার রুটি শরীরের জন্য অধিক উপকারী। গমের তৈরি এই লাল আটা পুষ্টিগুণসমপন্ন ও স্বাস্থ্যসম্মত। গমের বাইরের বাদামি বা লাল আবরণে ম্যাগনেসিয়াম নামক পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। এই লাল আটাতে আঁশের পরিমাণও বেশি। তাই লাল আটার রুটি স্বাস্থ্যের জন্য অধিক উপকারী।
লাল আটার উপাদান আমাদের হৃদরোগ প্রতিরোধ ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। যারা অতিরিক্ত ওজন সমস্যায় ভুগছেন, তারাও নিয়মিত লাল আটার রুটি খেতে পারেন। এটি শরীরে ক্ষতিকর ফ্যাট কমিয়ে উপকারী ফ্যাটের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে বলে এটি ওজন কমাতেও সাহায্য করে থাকে।
তাছাড়া লালা আটায় রয়েছে, ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট যা আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে থাকে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য লাল আটার রুটি খাওয়া অত্যন্ত উপকারী খাবার।
আবার যাদের হজমের সমস্যা আছে তাদের জন্য গমের লাল আটার রুটি খাওয়া খুবই
উপকারী খাদ্য এবং এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।
আরো পড়ুনঃ প্রতিদিন শিশুকে ডিম খাওয়ালে কি হয়
গমের লাল আটার রুটি খাওয়ার উপায়
প্রথমে ফুটন্ত গরম পানি দিয়ে সাথে সামান্য লবণ, তেল মিশিয়ে ডো তৈরি করে নিতে হবে। এরপর ডোকে কেটে কেটে ছোট ছোট গুল্লা তৈরি করে পাতলা করে রুটি বেলে নিতে হবে। শেষে গরম তাওয়ায় সেক দিয়ে রুটি বানিয়ে নিতে হবে।
সকালে নাস্তায় ডাল, সবজি, মাংসম, বিভিন্ন ভর্তা অথবা ডিম ভাজা সাথে গমের লাল আটার
রুটি খেতে পারেন। এমনকি যাদের স্থল স্বাস্থ্য অর্থাৎ মোটা তাদের জন্য রাতের খাবার
ভাতের বিকল্প হিসেবে গমের লাল আটার রুটি খেতে পারেন।
গমের লাল আটার রুটির স্বাস্থ্য উপকারিতা জানুন
গমের লাল আটার রুটি শুধুমাত্র একটি খাদ্য নয় - এটি একটি সুস্বাস্থ্য ও সুস্থ জীবনধারার প্রয়োজনীয় ও উপকারী অংশ। লাল আটা আমাদের দেহের নানাবিধ স্বাস্থ্য উপকারিতা বহন করে থাকে। যেমন-
-
গমের লালা আটার রুটি খেলে দেহের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। কারণে, এতে
রয়েছে ভিটামিন-বি, ভিটামিন-ই এবং জিংক।
-
এটি আমাদের শরীরের রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে সহায়তা করে ফলে দেহের
রক্তস্বল্পতা দূর হয়। বিশেষ করে- গর্ভবতী মহিলা, ছোট ছোট শিশু ও বয়স্কদের জন্য
অত্যন্ত উপকারী একটি পুষ্টিকর খাবার। কারণে, এতে রয়েছে আয়রন ও ফোলেট।
- লালা আটায় রয়েছে উচ্চ ফাইবার যা আমাদের হজম প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস ও বদহজমের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে।
-
লালা আটা, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখে। যার ফলে ডায়াবেটিস
নিয়ন্ত্রণে থাকে।
- এটি হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ্য সুরক্ষিত রাখে কারণ, এতে রয়েছে, ওমেগা-৩, ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ফাইবার।
- লাল আটার ফাইবার ও কম ক্যালোরি দ্রুত আমাদের পেট ভরে দেয় এবং দীর্ঘ সময় ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে রাখে। ফলে অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা কমে যায়।
- গমের লালা আটার রুটি খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় এবং হৃৎপিণ্ডের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।। কারণ এতে রয়েছে, এন্টিঅক্সিডেন্ট ও হোল গ্রেইন উপাদান।
- এতে রয়েছে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স যা আমাদের স্মৃতিশক্তি বাড়াতে ও মানসিক অবসাদ কমাতেও খুবেই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।
- গমের লালা আটায় ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস থাকাতে হাড় ও দাঁতের গঠন মজবুত করে থাকে। এবং শিশুদের বৃদ্ধিতে এবং বয়স্কদের হাড় ক্ষয় প্রতিরোধে এটি কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
লাল আটার রুটি খাওয়ার কিছু অপকারিতা
ভাতের বিকল্প হিসেবে আমরা অনেকেই রুটি খেয়ে থাকি। লালা আটার রুটি খাওয়ার
উপকারিতার পাশাপাশি অতিরিক্ত পরিমাণে বা ভুল সময়ে খেলে কিছু সমস্যা বা
অপকারিতাও আমরা দেখতে পাই।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাতে রুটি খেলে এমন কিছু সমস্যা হতে পারে যা আমাদের দেহের অনেক ক্ষতি করতে পারে। যেমন-
- লাল আটার রুটি- হজম করার ক্ষমতা সবার থাকে না। এতে রক্তে শর্করার মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। উচ্চ রক্তচাপের সমস্যাও দেখা দিতে পারে। বেড়ে যেতে পারে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও।
- অতিরিক্ত পরিমাণে রুটি খেলে দেহের ওজন বাড়তে পারে।
-
গমের লালা আটায় ফাইবার থাকায় একটু বেশি খেলে গ্যাস এবং পেটের হজমের সমস্যা হতে
পারে কারণ, সবার হজম শক্তি একরকম নয়।
-
আবার যাদের দেহে এলার্জির মাত্রা বেশি তাদের জন্য লালা আটার রুটি খাওয়া
ক্ষতিকর হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
-
অনেকে রোগা হতে রুটি খাওয়ার অভ্যাস করেন। বিশেষজ্ঞরা বলেনে, এই অভ্যাসের
কারণে আমাদের ত্বক অনেকটা কুঁচকে যায় এমনকি বলি রেখাও দেখা দিতে পারে। এছাড়া
গমের তৈরি খাবার বেশি খেলে মাথার চুল বেশি ঝরে পড়ার আশঙ্কা থাকে।
- প্রতি রাতে রুটি খেলে মানসিক অবসাদ ও ডিপ্রেশন বেড়ে যেতে পারে আপনার। এমনটাই উল্লেখ করেছে, আমেরিকান জার্নাল অব ক্লিনিকাল নিউট্রিশন-এ প্রকাশিত প্রতিবেদনে।
লাল আটার রুটি খেলে কি দেহের ওজন বৃদ্ধি পায়?
লাল আটার রুটি খেলে দেহের ওজন বৃদ্ধি পায় না বরং কমে থাকে। কারণ, এতে রয়েছে
বেশি মাত্রায় ফাইবার ও প্রোটিন। তবে অতিরিক্ত পরিমাণে রুটি খেলে বা তেল অথবা ঘি
ব্যবহার করলে ওজন বাড়ার সম্ভাবনা থাকে।
অনেক পুষ্টিবিদ প্রতিদিনকার খাদ্যাভ্যাসে সাদা আটার পরিবর্তে লাল আটা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এর মূল কারণ হলো, সাদা আটা গমের ভেতরের অংশ থেকে তৈরি হয়, যেখানে আঁশযুক্ত বাইরের স্তর (ব্রান) এবং জীবাণু (জার্ম) বাদ দেওয়া হয়।
অপরদিকে, লাল আটা গমের সম্পূর্ণ শস্যদানা থেকে তৈরি হয়, যার মধ্যে ব্রান, জার্ম এবং এন্ডোস্পার্ম এই তিনটি অংশই অক্ষত থাকে। এই পূর্ণাঙ্গ গঠনের জন্যই লাল আটার পুষ্টিগুণ সাদা আটার চেয়ে অনেক বেশি থাকে।
লাল আটায় থাকা আমিষ- দেহের পেশী গঠনে এবং পেশীর ক্ষয়রোধে সহায়ক। ওজন কমানোর সময় পেশী রক্ষা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ পেশী যত বেশি থাকবে, শরীরের মেটাবলিজম তত সক্রিয় থাকবে এবং ক্যালরি তত বেশি খরচ হবে।
গমের সাদা আটার রুটি খাওয়ার উপকারিতা কি?
সাধারণভাবে গমের সাদা আটার রুটির চেয়ে লাল আটার রুটি অত্যন্ত উপকারী। সাদা আটা
সাধারণত পুষ্টির দিক থেকে দুর্বল হলেও কিছু ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
যেমন-
- যাদের দ্রুত শক্তি প্রয়োজন তারা চাইলে মাঝে মাঝে সাদা আটা খেতে পারেন, কারণ এটি দ্রুত হজম হয়ে শরীরে শক্তি সরবরাহ করে থাকে।
- কিছু কিছু খাবারের আছে যা তৈরি করতে সাদা আটার প্রয়োজন হয়, যেমন- পেস্ট্রি, কেক, বিস্কুট ও নরম রুটি। তবে এগুলো স্বাস্থ্যকরভাবে তৈরি করলে ভালো হয়।
- অনেকেই অসুস্থ বা দুর্বল হয়ে থাকেন। তাদের জন্য সাদা আটার রুটি খাওয়া যেতে পারে। কারণ, সাদা আটা সহজেই হজম হয়ে যায়। অন্যদেরকে এটি দীর্ঘমেয়াদে খাওয়া উচিত নয়।
গমের সাদা আটার রুটি খাওয়ার অপকারিতা কি?
গমের সাদা আটার রুটি খাওয়ার উপকারিতার চেয়ে এর অপকারিতাই বেশি পরিলক্ষিত হয়।
যেমন-
- সাদা আটা দ্রুত হজম হয়ে যায় ফলে ক্ষুধা বেশি লাগে এবং খাওয়ার প্রবণতাও বেশি দেখা দেয়। যার ফলশ্রুতিতে আমাদের দেহে ওজন বেড়ে যায়।
- পরিশোধনের ফলে গমের বেশিরভাগ আঁশ (ফাইবার), ভিটামিন B কমপ্লেক্স, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট নষ্ট হয়ে যায়। তাই আমাদের শরীরে পুষ্টির অভাব দেখা দেয়।
- পুষ্টির অভাবে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়।
-
সাদা আটায় ফাইবার বা আঁশ কম থাকায় আমাদের দেহে গ্লুকোজের মাত্রা দ্রুত
বাড়িয়ে দেয়। ফলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে।
- এটি খেলে দেহে ভিটামিন ও মিনারেলের অভাব হতে পারে।
- সাদা আটা নিয়মিত খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
-
একটি গবেষণায় দেখা গেছে, সাদা আটা বেশি খাওয়াতে হার্টের সমস্যা দেখা
দেয়। কারণ এটি কোলেস্টেরল (LDL) বাড়িয়ে দেয় যা ধমনীর রক্তপ্রবাহে বাধা
সৃষ্টি করে এবং উচ্চ রক্তচাপ হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ায়।
প্রশ্ন ও উত্তরঃ গমের রুটি খাওয়ার উপকারিতা-গমের লাল আটার রুটি
পোস্টের শেষকথাঃ গমের রুটি খাওয়ার উপকারিতা-গমের লাল আটার রুটি
পরিশেষে, ‘গমের রুটি খাওয়ার উপকারিতা-গমের লাল আটার রুটি’শিরোনামের এই আর্টিকেলটি আলোচনা করে আমরা বলতে পারি যে, ভাতের বিকল্প হিসেবে গমের লাল আটার রুটি খাওয়া আমাদের সুস্বাস্থ্য রক্ষায় বেশ উপকারি একটি খাবার। তবে পরিমিত পরিমাণে এবং সময়মত খেলে অপকারের চেয়ে অধিকমাত্রায় উপকার পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। পাশাপাশি সাদা আটা কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমাদের দেহে ভালো কাজ করে থাকে। যেমন- দেহে দ্রুত শক্তি তৈরির জন্য আমরা এটি খেতে পারি।
বিশেষকথা: এই পোস্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞান এবং তথ্যের উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে এবং আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সর্বদা একজন যোগ্যতাসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা পেশাদার চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করুন। ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।



গ্রো কেয়ার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url