স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন - আমাদের যা যা করণীয়
প্রিয় পাঠক, আসসালামু আলাইকুম,
পেজ সূচিপত্রঃ স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন - আমাদের যা যা করণীয়
- স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন - আমাদের যা যা করণীয়
- সুস্থ জীবন যাপন করা যায় কি? চলুন দেখি
- স্বাস্থ্য সুরক্ষায় আমাদের করণীয় কী? জেনে নিন
- স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের কিছু নিয়ম-নীতি
- মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার উপায়
- শারীরিকভাবে সুস্থ থাকার উপায়
- স্বাস্থ্য ভালো রাখার খাবার গুলো কি কি? জানুন
- স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন বা আজীবন সুস্থ থাকার উপায়
- কিছু প্রশ্ন ও তার উত্তর সমূহ
- পোস্টের শেষকথাঃ স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন - আমাদের যা যা করণীয়
স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন - আমাদের যা যা করণীয়
- স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনের জন্য সুস্থতার বিকল্প নেই কারণ আমরা সবাই জানি স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। দেহ ভালো থাকলে মনও স্বাভাবিকভাবে ভালো থাকে অর্থাৎ দেহ ও মন একে অপরের পরিপূরক।
- ব্রিটিশ মেডিক্যাল জার্নালের এক গবেষণায় উঠে এসেছে যে স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা মেনে চললে ক্যান্সার, হৃদরোগজনিত সমস্যা ও টাইপ-টু ডায়াবেটিস ছাড়া দীর্ঘ জীবন লাভ সম্ভব - যেক্ষেত্রে নারীদের অতিরিক্ত ১০ বছর এবং পুরুষদের ৭ বছর পর্যন্ত বেশি বাঁচার সম্ভাবনা তৈরি হয়।
- আমরা মনে করি, স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন করা হয়তো খুবই কঠিন বিষয় আসলে খুব সহজেই সামান্য কয়েকটি নিয়ম মেনে কিন্তু আমরা সুস্থ ও ফিট থাকতে পারি। নিচের পয়েন্ট গুলোর মাধ্যমে আজকে আমরা এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
সুস্থ জীবন যাপন করা যায় কি? চলুন দেখি
আপাতত দৃষ্টিতে সুস্থ জীবন যাপন করা কঠিন মনে হলেও সামান্য কিছু নিয়ম মেনে চললেই কিন্তু সুস্থ জীবন যাপন করা সহজ হয়ে যায়।
- প্রথমত জীবনকে সুস্থ রাখতে হলে যে কোন বিষয়ে মনকে স্থির রাখতে হবে কোন প্রকারের দুশ্চিন্তা করা যাবে না। কারণ দুশ্চিন্তা মানুষের মনকে অসুস্থ করে ফেলে ফলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি সাধিত হয়।
- পরিমিত খাবার অর্থাৎ সুষম খাবার বা পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে ও শ্রম যায় এমন কাজ করতে হবে। অথবা ব্যায়াম করতে হবে।
- প্রথম রাতেই ঘুমিয়ে পড়তে হবে আর ভোর বেলায় উঠতে হবে।
স্বাস্থ্য সুরক্ষায় আমাদের করণীয় কী? জেনে নিন
- আমাদেরকে প্রতিদিন অবশ্যই সকালের খাবার সহ পর্যাপ্ত পুষ্টিকর খাবার খাওয়া।
- প্রতিবার খাওয়ার আগে ভালো করে হাত ধোয়া।
- দিনে কমপক্ষে ৭-৮ গ্লাস বিশুদ্ধ পানি পান করা উচিত।
- নিয়মিত শরীর চর্চা ও খেলাধুলা করা।
- প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুমানো এবং বিশ্রাম নেওয়া উচিত।
- বেশী রাত না জাগা এবং ভোরে ঘুম থেকে ওঠা।
- প্রতিদিন ঘুমাতে যাওয়ার আগে এবং সকালে খাবারের পরে দাঁত পরিস্কার করা উচিত।
স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের কিছু নিয়ম-নীতি
স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনের জন্য আমাদেরকে প্রথমে কিছু নিয়ম-নীতি ফলো করতে হবে। যেমন-
- সুষম বা সঠিক পুষ্টিকর খাবার: সুষম বা সঠিক পুষ্টিকর খাবার হচ্ছে আমাদের সুস্থতার প্রধান চাবিকাঠি। সুষম ও পুষ্টিকর খাবার গুলোর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের রঙিন ফল, শাকসবজি, চর্বিহীন প্রোটিন অর্থাৎ মাছ, মাংস ইত্যাদি।
- নিয়মিত শরীর চর্চা: নিয়মিত শরীরচর্চা স্বাস্থ্য রক্ষায় এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এতে করে দেহের পেশী ও হাড়কে শক্তিশালী করে, ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপের মত দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
- পরিমিত ঘুমের অভ্যাস: ভালো একটি ঘুম সুস্থ দেহের অন্যতম চাবিকাঠি। আর ভালো ঘুমের জন্য নিয়মিত ঘুমাতে হবে এবং ঘুম থেকে উঠতে হবে।
- নিয়ম করে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা: শুধু সুষম বা পুষ্টিকর খাবার খেলেই হবে না, শরীর চর্চা করলেই হবে না, নিয়মিত ঘুমালেই হবে না পাশাপাশি স্বাস্থ্য রক্ষায় নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে শরীরের কোন অসুস্থতা বা রোগ দেখা দিলে তার সনাক্ত করা যায় এবং তার প্রতিরোধ বা চিকিৎসা করা যায়।
মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার উপায়
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা মানসিকভাবে বিকারগ্রস্ত, নেশাগ্রস্ত কিংবা আত্মহননকারী হয়ে ওঠেন। যা কারও কাম্য নয়। ফিট ও সুস্থ থাকতে অবশ্যই মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া জরুরি। তবে কর্মব্যস্ত জীবনে অনেকেরই দু’দণ্ড বসে কাটানোর ফুরসত নেই। এ কারণেই মানুষের মধ্যে চাপ ও উদ্বেগ বাড়ছে। দীর্ঘদিন এভাবে থাকতে থাকতে মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটছে।
আরো পড়ুনঃ আয়রন ট্যাবলেট খেলেই কি ওজন বাড়ে? জানুন সত্যি না মিথ্যা!
সম্প্রতি ব্রিটিশ জার্নাল অব সাইকেয়েট্রিতে প্রকাশিত ‘কান্ট্রি পেপার অন মেন্টাল হেলথ-বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক প্রতিবেদন অনুসারে, দেশের মোট জনসংখ্যার প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ১৮.৭ শতাংশ মানুষ বিভিন্ন ধরনের মানসিক রোগে আক্রান্ত।
স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনের জন্য মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখা অত্যন্ত জরুরি। নিম্নে মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার কিছু উপায় দেওয়া হলো।
- সুষম বা পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে নিয়মিত
- অ্যালকোহল, ধূমপানু মাদক পরিহার করতে হবে
- প্রতিদিন নিয়ম করে পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে অর্থাৎ সময়মতো ঘুমাতে হবে এবং সময় মত ঘুম থেকে উঠতে হবে।
- দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকতে হবে মনে না কোন প্রকার ট্রেস নেওয়া যাবে না
- নিয়ম করে সপ্তাহে অন্তত তিন থেকে চার দিন শরীরচর্চা করতে হবে
- প্রতিদিন নিয়ম করে সূর্যের আলো গায়ে লাগান অন্তত ১ থেকে ২ ঘণ্টা।
শারীরিকভাবে সুস্থ থাকার উপায়
শারীরিকভাবে সুস্থ থাকা মানে রোগমুক্ত থাকা, সতেজ-সবল থাকা ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বজায় রাখা। মানুষ বয়স হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রকম অসুস্থায় ভুগেন যেমন ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে কোলেস্টেরল বৃদ্ধি ইত্যাদি।
স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনে শারীরিকভাবে সচল থাকতে হলে আমাদেরকে কিছু ব্যায়াম নিয়মিত করতে হবে-
- সাধারণত ব্যায়াম বলতে আমরা বেশির ভাগ বুঝি, নিয়মিত একটু জোরকদমে হাঁটা। কেউ কেউ যোগাসন করে। এর বাইরে কী করলে শরীরের প্রয়োজনীয় ওয়ার্কআউট হয়, তা জানতে হবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও আমেরিকান কলেজ অব স্পোর্টস মেডিসিন বলছে, ১৮ থেকে ৬৪ বছর বয়সী সুস্থ মানুষের সপ্তাহে ১৫০ মিনিট মাঝারি গতিতে বা ৭৫ মিনিট জোর গতিতে শারীরিক ব্যায়াম করা দরকার। নিয়ম করে সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন করতে হবে পেশির শক্তি বাড়ানোর ব্যায়াম।
- শারীরিক ব্যায়াম বলতে হাঁটা, জগিং, সাইকেল চালানো, স্কিপিং, সাঁতার কাটা ইত্যাদিকে বোঝায়। তাই সময় বের করে ট্রেডমিলে বা ছাদে হাঁটুন, স্পট জগিং করুন, স্পট স্কিপিং করুন বা স্ট্যাটিক সাইকেল চালান।
- সাধ্যমতো জোরে হাঁটলে হার্ট ও ফুসফুসের বেশি উপকার হয়। টানা ২০-৩০ মিনিট। টানা না পারলে সকালে ২০ মিনিট ও বিকেলে ২০ মিনিট হাঁটুন। হার্ট-ফুসফুসের কার্যক্ষমতা কম থাকলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ব্যায়াম করুন। হাঁটা বা জগিংয়ের আগে ভালো মানের জুতা পরুন।
- আবার স্ট্রেচিং করেও কিন্তু শারীরিকভাবে সুস্থ থাকা যায়।
স্বাস্থ্য ভালো রাখার খাবার গুলো কি কি? জানুন
স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনের জন্য ভালো খাবারের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। কিছু সুষম বা পুষ্টিকর খাবারই এনে দিতে পারে সুস্থ জীবন। যেমন:
প্রতিদিন বিভিন্ন রঙের শাক-সবজি ও ফলমূল খান। এতে ভিটামিন, মিনারেল ও ফাইবার পাবেন যা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
- সাদা ভাত বা রুটির পরিবর্তে লাল বা বাদামী ভাত, রুটির মতো পূর্ণাঙ্গ শস্য খান। এটি আপনার শরীরকে প্রয়োজনীয় ফাইবার ও পুষ্টি সরবরাহ করবে।
- মাংস, মাছ, ডাল, এবং সয়া প্রোটিনের ভাল উৎস। প্রোটিন পেশী গঠনে সহায়তা করে।
- অতিরিক্ত চিনি এবং মিষ্টি খাদ্য পরিহার করুন। এটি আপনার স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
- খাদ্যর স্বাদ বাড়াতে মসলা ও হার্বস ব্যবহার করুন। এগুলো স্বাস্থ্যকর এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান সরবরাহ করে।
- অলিভ অয়েল, অ্যাভোকাডো, এবং বাদাম স্বাস্থ্যকর ফ্যাটের ভালো উৎস। এগুলি আপনার হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
- প্রচুর পরিমাণে পানি খাবেন কমপক্ষে প্রতিদিনসাত থেকে আট গ্লাস।
স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন বা আজীবন সুস্থ থাকার উপায়
স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন বা আজীবন সুস্থ থাকতে কে না চায় বলুন! তবে আমরা সবাই জানি, মানুষ মাত্রই মরণশীল। কোনো না কোনো সময় মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতেই হবে সবাইকে। আমরা সবাই চাই মৃত্যুর আগ পর্যন্ত যেন সুস্থভাবে জীবন যাপন করতে পারি। তার জন্য কিছু টিপস আলোচনা করব যা সুস্থ থাকতে অনেকটা সাহায্য করবে।
- প্রথমতঃ পরিমিত পর্যাপ্ত এবং নিরাপদ পানি পান করতে হবে। পানির অপর নাম জীবন তবে এর খাওয়ার বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে। যেমন - মহিলাদের ক্ষেত্রে 24 ঘন্টা তার সারাদিনে আড়াই থেকে সাড়ে তিন লিটার পানি খাওয়া প্রয়োজন। ওপর দিকে পুরুষের ক্ষেত্রে কমপক্ষে তিন থেকে চার লিটার পানি প্রতিদিন খেতে হবে।
- দ্বিতীয়তঃ ইংরেজীতে একটি প্রবাদ আছে- “Early bed, early to rise- makes a man healthy, wealthy and wise”- নিয়মিত ঘুমাতে হবে অর্থাৎ নিয়ম করে রাত আটটা থেকে নয়টার মধ্যে বাতাসটার মধ্যে ঘুমিয়ে যেতে হবে এবং সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে যেতে হবে।
- তৃতীয়তঃ সুষমব পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে অর্থাৎ খাবারে যাতে খাদ্যের ছয়টি উপাদান পরিপূর্ণভাবে থাকে সেটা নিশ্চিত করতে হবে। যেমন প্রোটিন বা আমিষ জাতীয় খাবার, শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার, চর্বি জাতীয় খাবার, ভিটামিন জাতীয় খাবার, খনিজ জাতীয় খাবার এবং মিনারেল ওয়াটার।
- চতুর্থতঃ বিভিন্ন সমস্যা বা মুসিবতে ধৈর্য্য ধারণ করা। জীবনে বাঁচতে গেলে বিভিন্ন ধরনের মুসিবত মোকাবেলায় ধৈর্য ধারণ করতে হয়। পাশাপাশি ধর্মীয় আচার মেনে চলতে হয়। যেমন আমরা মুসলমান আমাদের জন্য পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ নামাজ পড়লে শরীর সুস্থ থাকে মনে প্রশান্তি এনে দেয়।
- পঞ্চমতঃ স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনের জন্য নিয়মিত হালকা ব্যায়াম বা কায়িক পরিশ্রম করা। যেমন হাঁটাহাঁটি করা সাঁতার কাটা সাইক্লিং করা ইত্যাদি।
কিছু প্রশ্ন ও তার উত্তর সমূহ
প্রশ্ন ১. দুপুরের খাওয়া কি হওয়া উচিত?
উত্তরঃ দুপুরের খাবারে ভাত, মাছ/মাংস, সবজি এবং ফল সহ একটি সুষম ও পরিমিত খাবার গ্রহণ করা উচিত, যাতে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন, মিনারেলস এবং ফাইবার থাকে। জাঙ্ক ফুড, তৈলাক্ত খাবার ও মিষ্টি এড়িয়ে চলা উচিত এবং পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে।
প্রশ্ন ২. কোন খাবার খেলে ওজন দ্রুত কমে?
উত্তরঃ যেসব খাবার খেলে ওজন দ্রুত কমে সেগুলো হচ্ছে গ্রিন টি, পেস্তা বাদাম, মাশরুম, অলিভ অয়েল, ব্রুকলি, জাম্বুরা ইত্যাদি।
প্রশ্ন ৩. কোন কোন খাবার শর্করা মুক্ত?
উত্তরঃ শর্করা মুক্ত খাবার গুলো হচ্ছে মাছ, মাংস, ডিম, দই বেরি, বীজ, শাকসবজি যেমন পালন শাক, ব্রকলি, ফুলকপি, অ্যাবোকাডো প্রভৃতি।
প্রশ্ন ৪. কোন খাবার খেলে দ্রুত লম্বা হওয়া যায়?
উত্তরঃ দুধ বা দুধ জাতীয় খাবার, শস্য জাতীয় খাবার, সবুজ পাতাযুক্ত সবজি, সয়াবিন, কলা, মাছ ইত্যাদি।
পোস্টের শেষকথাঃ স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন - আমাদের যা যা করণীয়
স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন - আমাদের যা যা করণীয় উল্লেখিত আলোচনার প্রেক্ষিতে আমরা বলতে পারি- যে স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। সুস্বাস্থ্য মানে - সুস্থ মন,সুস্থ জীবন। তাই আমরা প্রত্যেকেই চেষ্টা করব সঠিক খাবার অর্থাৎ পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার জন্য এবং পাশাপাশি নানারকম একটিভিটিস যেমন ব্যায়াম করা, পরিমিত ঘুম, স্ট্রেসমুক্ত থাকা নিয়মিত এগুলোর অভ্যাস গড়ে তোলা।
বিশেষকথা: এই পোস্টে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞান এবং তথ্যের উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে, এবং এটি চিকিৎসা পরামর্শ নয়। যেকোনো চিকিৎসা সংক্রান্ত উদ্বেগের জন্য বা আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সর্বদা একজন যোগ্যতাসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা পেশাদার চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করুন।
গ্রো কেয়ার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url